কীভাবে বুঝবেন আপনার ত্বক কম্বিনেশন কিনা?
কম্বিনেশন স্কিন কী? কেমন হওয়া উচিত এই ধরনের ত্বকের ডেইলি কেয়ার রুটিন? অতিরিক্ত তেল আর খসখসে ভাব থেকে বাঁচতে কোন উপায়ে খেয়াল রাখবেন ত্বকের? টিপস দিলেন লুক্সি স্যালোঁর কর্ত্রী রজনী প্রসাদ এবং মৌমিতা গুহ (Rajani Prasad & Moumita Guha, Owner of Luxe Salon by Rajani)
তৈলাক্ত এবং শুষ্ক দু ধরনের ত্বকের বৈশিষ্ট্য যে ত্বকে পাওয়া যায় সেই ত্বক হল মিশ্র বা কম্বিনেশন স্কিন। এটাই সবচেয়ে কমন স্কিন টাইপ। এই রকম স্কিনে টি জোন মানে কপাল নাক আর চিবুক সব সময় তৈলাক্ত থাকে। আর সি জোন মানে গাল এবং অন্যান্য অংশ শুকনো থাকে। এর উল্টোটাও হতে পারে। তবে সেটা কম দেখা যায়। এই ধরনের ত্বকের যত্ন নেওয়ার সহজ উপায় রয়েছে। সোপ ফ্রি ক্লেনজার ব্যবহার করতে পারেন। যা ত্বকে বেশি ড্রাই বা হাইড্রেড করবে না, যা ত্বকে ভারসাম্য আনবে। এলকোহল বেসড ক্লেনজার একেবারে না। টোনিং করা যায়, না করলে অসুবিধা নেই। সবচেয়ে ভাল একটা জেল বেসড ময়েশচারাইজার ব্যবহার করা। প্রতিদিনের পরিচর্যায় সান ব্লক ক্রিম সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। একোয়া ফর্মুলেশন সান ব্লক বেছে নিতে পারলে সবচেয়ে ভাল। মুখের তৈলাক্ত অংশে অয়েলি স্কিন প্রোডাক্ট এবং শুষ্ক অংশে ড্রাই স্কিন প্রোডাক্ট ব্যবহার করা যায় ত্বকে ভারসাম্য আনার জন্য। এই ধরনের ত্বকে খুব তাড়াতাড়ি বলি রেখা চলে আসে। জীবনযাত্রার ধরন এক্ষেত্রে বড় অনুঘটক। জাঙ্ক ফুড, স্মোকিং, এলকোহল, কম ঘুমের জন্য ত্বকে তাড়াতাড়ি বলিরেখা আসে। পরিচর্যা না করলে বলিরেখা তাড়াতাড়ি আসে।
Comments
Post a Comment