নবদ্বীপের এই মন্দিরে রাখা মহাপ্রভুর চরণপাদুকা

শ্রী ধামেশ্বর মন্দির ধামেশ্বর মহাপ্রভুর মূর্তি তৈরী হয় ১৫১৩ সালে। তার ঠিক তিনবছর আগে মানে খ্রিস্টাব্দে সন্ন্যাস গ্রহণ করেছিলেন শ্রী চৈতন্যদেব।  বলা হয়, যে নিম গাছের তলায় তাঁর জন্ম হয়েছিল, সেই গাছের কাঠ দিয়েই তৈরি হয়েছিল চৈতন্যদেবের দারু বিগ্রহটি। বিষ্ণুপ্রিয়াদেবী স্বপ্নাদেশ পেয়ে চৈতন্যদেবের মূর্তি গড়েন। মূর্তির পাদপীঠে খোদাই করা আছে ‘১৪৩৫ শক, বংশীবদন’। অনুমান বংশীবদন নামের এক শিল্পী এই মূর্তির রূপকার।

culture of west bengal, art and culture of west bengal



প্রতিদিন সকাল ভোর থেকেই শুরু হয়ে যায় ধামেশ্বর মন্দিরের ব্যস্ততা। সকালে শ্রী ধামেশ্বর মহাপ্রভুকে দেওয়া হয় বাল্যভোগ। ক্ষীর, ছানা, ফল ইত্যাদি থাকে ভোগে। তারপর অর্চনা পর্ব। সারাদিনে মোট পাঁচবার মহাপ্রভুর সেবাপুজো হয়।

Comments

Popular posts from this blog

Now You Can Enjoy A 78-Year-Old Paddle Steamer In Kolkata During Puja!

পুজোর গানে উচ্ছ্বসিত সারেগামাপার অনুষ্কা

Dos and Don'ts during Chandra Grahan