টাইফয়েড প্রতিকারে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

 শিশুর জ্বর যদি ১০০ হয় আর পালস রেড যদি ৭০ কিংবা ৮০ দেখায় তাহলে বুঝতে হবে যে সমস্যা আছে। তারপরই চিকিৎসক রক্ত পরীক্ষার কথা ভাবেন। টাইফিডট নামে একটি টেস্ট এসেছে এখন যার মাধ্যমে খুব সহজেই টাইফয়েড হয়েছে কি না নির্ণয় করা যায়। আগে বিডাল টেস্ট ছিল। সেটা সময় সাপেক্ষ পরীক্ষা ছিল। আক্রান্ত হওয়ার প্রথম সপ্তাহের মধ্যেই যদি নিয়ন্ত্রণে না আনা যায় তখন দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে কঠিন হয়। টাইফয়েড জ্বরের একটা বিশেষ ধরন আছে। 

 বাঙালি ওয়েবসাইট, বাংলায় বিনোদন

প্রথম সপ্তাহে এই জ্বর ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে।  মাথা যন্ত্রণা থাকে। দ্বিতীয় সপ্তাহে শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে রক্তপাত হতে শুরু করে।  ডায়রিয়ার সমস্যা হয়। জ্বর আস্তে আস্তে কমতে পারে কিন্তু কখনই বেস লাইন টাচ করবে না। নিউমোনিয়া আসতে পারে। এরপরও যদি রোগকে বাড়তে দেওয়া হয় তাহলে তৃতীয় ধাপে আরও ভয়ঙ্কর রূপ নেয়। ব্লাড ব্রেন বেরিয়ার পার হতে সমর্থ হয় ব্যাকটেরিয়া।। 

তখন পুরো স্নায়ুতন্ত্রে তার প্রভাব পড়ে। নিউরোলজিক্যাল সমস্যা দেখা দেয়। রোগী চেতনাহীন হতে শুরু করে এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। টাইফয়েডের চতুর্থ সপ্তাহে মৃত্যু রেট খুব বেশি। সুতরাং টাইফয়েডকে খুব সাধারণ জ্ঞান করলে হবে না।  কোনও ব্যক্তি টাইফয়েড থেকে সেরে উঠলেও বহু কাল পর্যন্ত তাকে বহু রকমের শারীরিক সমস্যায় পড়তে হয়। চুল পড়ে যায়, রোগ ফিরে আসে। টাইফয়েডের দোসর হিসেবে নিউমনিয়া আসতেই পারে।

Comments

Popular posts from this blog

Kali Puja Mantra 2023: Invoking the Divine Energy

Dos and Don'ts during Chandra Grahan

দুবাইয়ে ইতিমধ্যেই পৌঁছে গেছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী